ই-মার্কেটিং এবং ট্রেডিশনাল মার্কেটিং-এর মধ্যে পার্থক্য

এইচএসসি (বিএমটি) ভোকেশনাল - ই-মার্কেটিং - ই-মার্কেট এবং এর সম্ভাব্যতা, সম্ভাবনা ও কৌশলসমূহ | NCTB BOOK

ই-মার্কেটিং হলো বর্তমান সময়ের বহুল প্রচলিত ও সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেটিং। ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন চ্যানেল ব্যবহার করে ক্রেতাদের পণ্য ক্রয়ের জন্য প্ররোচনা বা উৎসাহ দেওয়ার অনন্য কৌশলের নাম হলো ই-মার্কেটিং।

অন্যদিকে ট্রেডিশনাল মার্কেটিং বলতে পৌরাণিক বিভিন্ন মাধ্যম তথা রেডিও, টেলিভিশন, ম্যাগাজিন ইত্যাদির মাধ্যমে ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণের প্রক্রিয়াকে বোঝায়।

নিচে ই-মার্কেটিং এবং ট্রেডিশনাল মার্কেটিং এর মধ্যে পার্থক্য দেখানো হলো-

ট্রেডিশনাল মার্কেটিংই-মার্কেটিং
ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণের জন্য প্রচলিত | পদ্ধতি ব্যবহার করা। যেমন- প্রিন্ট মার্কেটিং, ওয়ান-টু-ওয়ান মার্কেটিং ইত্যাদি।ইলেকট্রনিক মিডিয়া,সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ক্রেতাদের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার প্রক্রিয়া হলো ই-মার্কেটিং।
একমুখী যোগাযোগদ্বিমুখী যোগাযোগ।
খুবই কম।এক্ষেত্রে ক্রেতা-বিক্রেতার ইন্টারেকশন খুবই
খরচ বেশি।তুলনামূলকভাবে খরচ কম।
এক্ষেত্রে পরিমাপ করা সহজ নয়।বিভিন্ন এনালাইটিক্স টুলস এর মাধ্যমে এর বিস্তারিত পরিমাপ করা যায়।
ট্রেডিশনাল মার্কেটিং-এ দর্শক বা গ্রাহকদের | সংখ্যা কম।ই-মার্কেটিং-এর দর্শক বা গ্রাহকের সংখ্যা বেশি।
এক্ষেত্রে বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণে বিলম্ব হয়।ই-মার্কেটিং-এ যখন-তখন অল্প সময়ে তথ্য বেশি বিশ্লেষণ করা যায়।
ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে সম্পৃক্ততা কম।ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে সম্পৃক্ততা বেশি।
এক্ষেত্রে লক্ষ্য নির্ধারণ করা কঠিন।ই-মার্কেটিং-এ লক্ষ্য নির্ধারণ করা সহজ।
১০রেডিও, টেলিভিশন, বিলবোর্ড, টেলিফোন কল, সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন ইত্যাদি।সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, কন্টেন্ট মার্কেটিং,অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদি।
Content added By
Promotion